Become a member

Get the best offers and updates relating to Liberty Case News.

― Advertisement ―

spot_img

কমরেড গোলাম রসুল মন্ডল প্রয়াত

সিপিআইএম পার্টির বাদুড়িয়ার প্রাক্তন এলসিএম ও কৃষক সবার ব্লক কমিটির সদস্য কমরেড গোলাম রসুল মন্ডল প্রয়াত হলেন । মৃত্যু কালে তার বয়স হয়েছিল আনুমানিক...
Homeকলকাতাদলবদল, জোড়া ফুলে মুকুটমনি

দলবদল, জোড়া ফুলে মুকুটমনি

নদীয়ার রানাঘাট দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক মুকুটমণি অধিকারী তৃণমূলের ডুবন্ত নৌকায় তিনি যোগদান করেছেন, মুকুটমণি অধিকারীর তৃণমূলে যোগদান প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া বিজেপি সাংসদ তথা রানাঘাট কেন্দ্রের প্রার্থী জগন্নাথ সরকারের। বৃহস্পতিবার মুকুটমণি অধিকারী কলকাতা কলেজ স্কোয়ারে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত থেকে পতাকা নিয়ে তৃণমূলে যোগদান করেন। উল্লেখ্য, গত লোকসভা ভোটে বিজেপি প্রথম রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী হিসেবে ডঃ মুকুটমনি অধিকারীর নাম ঘোষণা করেন।

 

কিন্তু তিনি রাজ্য সরকার তত্ত্বাবধানে চাকরি করার কারণে আইনগত সমস্যায় অবশেষে প্রার্থী হতে পারেননি। পরবর্তীকালে জগন্নাথ সরকারকে দল প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করে। এরপরই জগন্নাথ সরকার রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রে গোটা রাজ্যের মধ্যে সবথেকে বেশি ভোটে জয়লাভ করে। যদিও পরবর্তী বিধানসভা ভোটে মুকুটমণি অধিকারীকে বিজেপি রানাঘাট দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করেন। সেই নির্বাচনে জয়ী হয়ে বিধায়ক হন মুকুটমনি অধিকারী। এবারের লোকসভা নির্বাচনে রানাঘাট কেন্দ্রে কে প্রার্থী হবে তা নিয়ে যথেষ্ট জল ঘোলা ছিল। রাজনৈতিক মহলের খবর ছিল জগন্নাথ সরকারের পাশাপাশি মুকুটমণি অধিকারী কেও প্রার্থী ঘোষণা করতে পারে বিজেপি। কিন্তু সব জল্পনা উড়িয়ে দিন কয়েক আগে পুনরায় জগন্নাথ সরকারকেই প্রার্থী ঘোষণা করে বিজেপি।

 

সেই কারণেই বিজেপি ছেড়ে আচমকা তৃণমূলে যোগদান বলে দাবি রাজনৈতিক মহলের। তবে তার এই যোগদান লোকসভা ভোটের আগে বিজেপি কিছুটা হলেও ধাক্কা খাবে বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও তার এই যোগদান পাত্তা দিতে রাজি নয় বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। তিনি বলেন, তৃণমূল দল এখন ডুবন্ত নৌকা। এখানে সবাই চোর। যারা আদর্শ বিজেপি কর্মী তারা কখনই বিজেপি ছেড়ে অন্য দলে যোগদান করে না। তার মস্তিষ্ক সুস্থ রয়েছে বলে আমার মনে হয় না। তবে এর প্রভাব লোকসভা ভোটে পরবে না বরং আরো ভালো ফলাফল হবে। মুকুটমনি সাধারণ মানুষের কোন উপকার করেনি। তাই এবার ওই এলাকার বিজেপি কর্মীরা আরো ভালোভাবে নির্বাচনে লড়াই করতে পারবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।