Become a member

Get the best offers and updates relating to Liberty Case News.

― Advertisement ―

spot_img

পুরুষও কাঁদে

দত্ত বাড়িতে ছেলে হয়ছে, দেখলাম বাবা মা সবাই আনন্দিত । পাশ থেকে ঠাম্মা বলল, বুড়ো বয়সের লাঠি এসেছে খোকা তোর চিন্তা আর কি ? আনন্দে বাবার চোখে জল পুরুষও কাদে...
Homeপশ্চিমবঙ্গভূপতিনগর কাণ্ডে রিপোর্ট তলব কমিশনের, গোটা ঘটনা বিবৃতি দিয়ে জানাল এনআইএ

ভূপতিনগর কাণ্ডে রিপোর্ট তলব কমিশনের, গোটা ঘটনা বিবৃতি দিয়ে জানাল এনআইএ

ভূপতিনগর কাণ্ডে জেলা প্রশাসনের কাছে রিপোর্ট তলব করল নির্বাচন কমিশন। প্রসঙ্গত, বিস্ফোরণকাণ্ডের তদন্ত করতে গিয়ে শনিবার স্থানীয় গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের মুখে পড়েন এনআইএ আধিকারিকরা। দুই তৃণমূল নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গাড়িতে নিয়ে আসার সময় এনআইএ হামলার শিকার হয় বলে অভিযোগ। কেন্দ্রীয় এজেন্সির গাড়ি ভাঙচুর করা হয় বলেও অভিযোগ। সূত্রের খবর, গ্রামবাসীরা দু’‌জনকে ছেড়ে দেওয়ার দাবি করেন। এনআইএ–র গাড়ি লক্ষ্য করে ছোড়া হয় ইট। আক্রান্ত হওয়ার পর এনআইএ যায় থানায়। জানা গেছে, দু’‌জনকে গ্রেপ্তার করেছে এনআইএ। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে কমিশন। এদিকে, ভূপতিনগরে ঠিক কী ঘটেছে তা বিবৃতি জারি করে জানাল এনআইএ। তারা জানিয়েছে, ২০২২ সালের ডিসেম্বরের বিস্ফোরণের ঘটনায় এনআইএ শনিবার দু’‌জনকে গ্রেপ্তার করতে যায়। পাঁচটি জায়গায় তল্লাশির পর বলাইচরণ মাইতি এবং মনোব্রত জানাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মনোব্রত জানার বাড়ির কাছে স্থানীয় বাসিন্দারা জড়ো হন। তাঁরা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। তাঁরাই হামলা চালায়। এনআইএ প্রতিনিধি দলের একজন আহত হন হামলায়। গাড়িও ভাঙচুর করা হয়। এই ঘটনায় স্থানীয় থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। ধৃত দুই তৃণমূল নেতা মনোব্রত জানা এবং বলাইচরণ মাইতির বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করেছে এনআইএ। কেন্দ্রীয় এজেন্সির দাবি, তাঁরা বোমা তৈরি, এলাকায় বোমাবাজি এবং সন্ত্রাস ছড়ানোর সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। দু’‌জনকে কলকাতায় এনআইএ আদালতে পেশ করা হবে। প্রসঙ্গত, ওই বিস্ফোরণে তিন জন মারা গিয়েছিলেন। কলকাতা হাইকোর্টে এনআইএ তদন্তের দাবিতে মামলা হয়। গত বছরের ৪ জুন এনআইএ তদন্তভার নেয়। ‌এদিকে, ভূপতিনগর কাণ্ডে রাজ্য পুলিশের ডিজি, পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার–সহ পুলিশ আধিকারিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন নির্বাচন কমিশনে জানিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ভূপতিনগরের ঘটনা নিয়ে সিপিএম, কংগ্রেসেরও সুর কার্যত একই।