মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে যান সরসংঘচালক। সেখানেই কিছুক্ষণ কথা হয় দুজনের। প্রথম প্রতিরক্ষামন্ত্রী, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং তিন সেনার প্রধানের সঙ্গে বৈঠক। বৈঠকে সেনাকে পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত। তারপর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে দেখা। এবং তারপর আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবতের সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ।
প্রধানমন্ত্রীর পর পর বৈঠকে ভারত-পাক যুদ্ধের জল্পনা বাড়ছে। মঙ্গলবারই পহেলগাঁও হামলার এক সপ্তাহ পূরণ হয়েছে। অথচ এখনও মুক্ত বাতাসে শ্বাস নিচ্ছে ২৬ জনকে নির্মমভাবে হত্যা করা জঙ্গিরা। এ পর্যন্ত কাশ্মীরে বেশ কয়েকটি অভিযান ও ধরপাকড় চালিয়েও হামলার মূল অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার বা নিকেশ করা যায়নি। এদিকে এই হামলার প্রত্যাঘাতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের ইঙ্গিত দিয়েছে কেন্দ্র। এই পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রথম বৈঠকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল এবং সিডিএস জেনারেল অনিল চৌহান উপস্থিত ছিলেন। সেই বৈঠকেই প্রধানমন্ত্রী মোদি সেনার উপরে সম্পূর্ণ আত্মবিশ্বাস ব্যক্ত করেন। এবং সেই সঙ্গে তাদের পূর্ণ স্বাধীনতা দেন প্রত্যাঘাতের। এরপরই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং নিজের ঘনিষ্ঠ পরামর্শদাতা অমিত শাহর সঙ্গে দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী। তারপরই সংঘপ্রধানের সঙ্গে তাঁর বৈঠক।