পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন কাশ্মীরে হামলা চালিয়ে পর্যটন শিল্পকে বিনষ্ট করার প্রয়াস চালিয়েছিল।উদ্দেশ্য ছিল একটাই কাশ্মীরের পর্যটন ব্যবসার কন্ঠরোধ করা।যেন মুনাফা না উঠাতে পারে ভারত।আর এই জঙ্গি হামলার পিছনে মদত দিয়ে এখন নিজেদের বিপদ ডেকে নিয়ে এসেছে পাকিস্তান।পাকিস্তানে মুদ্রাস্ফীতি হয়েছে।জিনিসপত্রের দাম আকাশ ছোঁয়া।অকাল বন্যা দেখা দিয়েছে।
সিমলা চুক্তি স্থগিত হওয়ায় ঘোরসংকটে পড়েছেন পাকিস্তানের চাষীরা।পাকিস্তানের সেনাপ্রধান কে দোষারোপ করছেন পাকিস্তানের জনতা। পাশাপাশি মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট ভারত সফরে থাকাকালীন কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।পহেলগাঁও হত্যাকাণ্ডের জেরে জম্মু কাশ্মীরের ৮৭টি পর্যটনকেন্দ্রের মধ্যে ৪৮টি বন্ধ করে দিয়েছে রাজ্য সরকার।বন্ধ হওয়া পর্যটনকেন্দ্র গুলোতে হামলা হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলেই সেগুলি সাময়িক বন্ধ করে রাখা হয়েছে।
গোয়েন্দা বিভাগের থেকে খবর পেয়েই এই সিদ্ধান্ত।সন্ত্রাসের জন্য কোপ পড়ল কাশ্মীরের পর্যটন শিল্পে।এটাই তো চেয়েছিল পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠনগুলি।কিন্তু ভারতের কূটনৈতিক চালে এখন ঘোর সংকটে পড়েছে পাকিস্তান।ডিজিটাল স্ট্রাইক,ওয়াটার স্টাইক করে পাকিস্তানকে কড়া জবাব দিয়েছে ভারত।সিমলা চুক্তি স্থগিত রেখে পাকিস্তানকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে জঙ্গিবাদ দমনে ভারত কত তৎপর।ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্থল জল বায়ু সেনাবাহিনীর তিন প্রধান কে আঘাত হানার স্বাধীনতা দিয়েছেন।জঙ্গিরা নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালিয়ে কাশ্মীরের পর্যটন শিল্পে ব্যাঘাত ঘটানোর চেষ্টা করলেও ভারতের একাধিক পদক্ষেপে ঘোর বেকায়দায় পাকিস্তান।