শনিবারই কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লার সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই বৈঠকের বিষয়বস্তু রীতিমতো সিক্রেট রাখা হয়েছে। এরপরই রবিবার সকালে বায়ুসেনা প্রধান অমলপ্রীত সিং এবং বায়ুসেনার অন্য শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী। বেশ কিছুক্ষণ বায়ুসেনার প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা হয় দুজনের। তবে এই বৈঠকের বিষয়বস্তুও সিক্রেট।
তাৎপর্যপূর্ণভাবে বায়ুসেনা ইতিমধ্যেই পাক সীমান্তে মহড়া শুরু করেছে। আরও একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা ইঙ্গিত দিচ্ছে, ভারত পুরোপুরি যুদ্ধের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। জব্বলপুরের খামারিয়ার অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টারির কর্মীদের ছুটি বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ওই অস্ত্র কারখানার যেসব কর্মী আগে থেকে ছুটিতে রয়েছেন, তাঁদেরও জরুরি ভিত্তিতে ছুটি বাতিল করা হয়েছে। আগামী দিনেও কোনও কর্মীকে ছুটি দেওয়া হবে না বলে ঘোষণা করা হয়েছে। প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি যুদ্ধকালীন তৎপরতায় অস্ত্র তৈরির কাজটা শুরু করে দিল ভারতীয় সেনা?