হঠাৎই লোকসভার বিরোধী দলনেতার সঙ্গে মোদির একান্ত বৈঠকে প্রশ্ন উঠছে, যুদ্ধ কি আসন্ন? সূত্রের খবর, বৈঠকে রয়েছেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালও। আরেকটি সূত্র জানাচ্ছে, সিবিআই অধিকর্তা নিয়োগ নিয়ে মোদি-রাহুল বৈঠক চলছে।
পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার পর কাশ্মীরে গিয়ে রাহুল গান্ধী স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছিলেন, এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সরকার যা পদক্ষেপ নেবে, বিরোধী দল হিসেবে কংগ্রেস তার পাশে থাকবে। পূর্ণ সমর্থন জানাবে। কয়েকজন বিরুদ্ধাচারণ করায় দলের তরফে পদক্ষেপ করা হয়।
তবে পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনার জন্যই বিরোধী নেতাকে তলব করা হয়েছে কিনা তা স্পষ্ট নয়। সিবিআই প্রধান নির্বাচনের জন্য গঠিত কমিটিতে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতের প্রধান বিচারপতি এবং লোকসভার বিরোধী দলনেতা। প্রাথমিকভাবে দুই বছরের মেয়াদে সিবিআই প্রধান নিয়োগ করা হয়। মেয়াদ সর্বোচ্চ পাঁচ বছর পর্যন্ত বাড়ানো হতে পারে।