গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি দেখে পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ তার সরকারি বাসভবন ছাড়লেন। কারীভাবে এ কথা স্বীকার করা না হলেও একটি সূত্র থেকে এ কথা জানা গিয়েছে। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার বাসস্থান যেভাবে মৌলবাদীরা আক্রমণ করে ভাঙচুর করে সেরকম ঘটনাই ঘটতে পারে বলে মনে করছেন শাহবাজ। আমি অত্যন্ত গোপনে অন্যত্র গা ঢাকা দিয়েছেন।
এই মুহূর্তে পাকিস্তান সংসদ বসলেও পাক প্রধানমন্ত্রী কে দেখা যাচ্ছে না। বরং ক্ষুব্ধ উত্তেজিত নাগরিকদের সামাল দিতে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে নামে একাধিক উস্কানি মূলক বার্তা দিচ্ছেন। সংসদ রাই এ নিয়ে প্রকাশ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। পাকিস্তানের আর্থিক অবস্থা এই মুহূর্তে অত্যন্ত খারাপ। যুদ্ধ পরিস্থিতিতে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে আকাশছোঁয়া গতিতে। চলছে কালোবাজারি। কোথাও কোথাও আবার দেশ রক্ষার পরিবর্তে পাক সেনারাই চালাচ্ছে অবাধে লুটপাট। এই অবস্থায় যেকোনো মুহূর্তে গণঅভ্যুত্থান ঘটবে বলে মনে করছেন পাক প্রধানমন্ত্রী। তাই গোপন জায়গায় তিনি রয়েছেন।
এরই মধ্যে সামবা উপত্যকায় পাকিস্তান গোলাবর্ষণ করলে পাল্টা আক্রমণ করে ভারত। ভারতের আক্রমণে নতুন করে আরো সাতজন জঙ্গি মারা গিয়েছে বলে খবর। সাম্বা উপত্যকায় মোটা আইন হয়েছে ভারতীয় সেনারা। হেলিকপ্টারে নজরদারি করা হচ্ছে। বলা যেতে পারে এই মুহূর্তে সামবা উপত্যাকা থমথমে। পিন পড়লেও শব্দ পাওয়া যাবে। মাঝে মাঝে অবশ্য পাকিস্তানের থেকে ক্ষেপণাস্ত উড়ে আসছে। ভারতীয় সেনারা আকাশ পথে সুদর্শন চক্র ৪০০ দিয়ে প্রতি আহত করছে।