- Advertisement -spot_img
Homeরাজ্যসোদপুরের ঘটনায় ধৃত শ্বেতা খানের ৮ দিনের পুলিশ হেফাজত

সোদপুরের ঘটনায় ধৃত শ্বেতা খানের ৮ দিনের পুলিশ হেফাজত

- Advertisement -spot_img

সোদপুরের তরুণী নির্যাতিতা-কাণ্ডে অন্যতম মূল অভিযুক্ত শ্বেতা খানকে বুধবার রাতে কলকাতার আলিপুর থেকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। বৃহস্পতিবার দুপুরে তাঁকে হাওড়া আদালতে তোলা হলে বিচারক তাকে ৮ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন। প্রসঙ্গত বুধবার রাতেই শ্বেতাকে গ্রেপ্তার করে ডোমজুড় থানায় নিয়ে আসা হয়। সেখানে তাকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদের পর ডোমজুড় থানা থেকে আদালতে নিয়ে আসা হয়।

 

অন্যদিকে এদিন হাওড়া কোর্ট লকআপে আনার সময় শ্বেতাকে ঘিরে ষ ব্যাপক বিক্ষোভ দেখান বাঁকড়া অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ কর্মীরা। এমনকি আদালত চত্বরে ভীড়ের মধ্যে থাকা এক মহিলা কর্মীর বিরুদ্ধে শ্বেতাকে ‘চড়’ মারার অভিযোগ ও ওঠে। তৃণমূল কর্মীদের অভিযোগ, রাজীব ব্যানার্জী ও অরূপ রায় সহ তৃণমূল নেতাদের সাথে ছবি তুলে সমাজমাধ্যমে তা পোস্ট করে দলকে কালিমালিপ্ত করেছেন শ্বেতা খান।

 

তিনি দলের কেউ নন। ওর ফাঁসি হওয়া উচিত। বাঁকড়া অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী শেখ আবদুল সালাম কোদা বলেন, “আমি বাঁকড়া-২ অঞ্চলে দু’বারের পঞ্চায়েত সদস্য ছিলাম। বাঁকড়ায় ২০০৮ সাল থেকে দলের যুব’র দায়িত্বেও ছিলাম। ওকে ( শ্বেতা খান ) কোনওদিন বাঁকড়ায় তৃণমূল কংগ্রেস দল করতে দেখিনি। শ্বেতা খান যে রকম করে বাঁকড়ার নাম কলঙ্কিত করেছে ও যেন আমাদের অঞ্চলে না ঢোকে আমরা এটাই চাই। ওর বিরুদ্ধে মানুষ ক্ষেপে আছে। আমাদের দলের নেতাদের সঙ্গে ছবি তুলে নেতাদের নামে বদনাম ? এটা আমরা কোনওদিন মানব না। শ্বেতা খান কেন ছবি তুলে তৃণমূল কংগ্রেসের নামে বদনাম করবে ?

 

আমরা ২০০৮ সাল থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের সক্রিয় সদস্য। নেতাদের সঙ্গে ছবি তুলে ও ওনাদের কালিমালিপ্ত করছে৷ শ্বেতা খানের ফাঁসির দাবি করেন তিনি। এদিকে, এদিন আদালতে আসার পথে শ্বেতা খান সাংবাদিকদের বলেন, “আমার কাছে সব এভিডেন্স আছে। আমি ওকে কোনওদিন একটা থাপ্পড়ও মারিনি। ও আমার বাড়িতে বউ হয়েই ছিল। ওর আগে একটা বিয়ে ছিল। সেটা আমরা জানতাম না। ওর একটা সন্তানও ছিল। আমাকে ফাঁসিয়ে

- Advertisement -spot_img
- Advertisement -spot_img
Stay Connected
16,985FansLike
2,458FollowersFollow
61,453SubscribersSubscribe
Must Read
- Advertisement -spot_img
Related News
- Advertisement -spot_img

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here