অবশেষে ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে তাঁর দেহ শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। দেহ পরিবারের হাতে তুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। একটি সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রবিবার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও আরও ৩২ জনের দেহ শনাক্ত করেছেন চিকিৎসকরা। যার মধ্যে ১৪ জনের দেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।
১২ জুন আহমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে লন্ডনের গ্যাটউইকগামী এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে উঠেছিলেন রূপানী। লন্ডনে মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু রানওয়ে ছাড়ার মাত্র ২৭ সেকেন্ডের মধ্যে বিমানটি ভেঙে পড়ে। এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার বিমানে রূপানী সহ ২৪২ জন ছিলেন। তার মধ্যে ২৪১ জনেরই মৃত্যু হয়েছে। একজন মাত্র যাত্রী বরাতজোরে বেঁচে গিয়েছেন।
বিস্ফোরণে যাত্রীদের অধিকাংশের দেহ ঝলসে গিয়েছে। দেহ শনাক্ত করতে বিমানযাত্রীদের আত্মীয়দের ডিএনএ-র নমুনা জমা দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছিল গুজরাট প্রশাসন। রূপানীর পরিবারের তরফেও ডিএনএ-র নমুনা জমা দেওয়া হয়েছিল। তার ভিত্তিতে রবিবার সকাল ১১টা নাগাদ প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর দেহ চিহ্নিত করেছেন চিকিৎসকরা।