একুশে জুলাই তৃণমূলের শহীদ দিবস। বীরভূম থেকে প্রতিযোগিতামূলক সর্বাধিক তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরা যাবেন কলকাতায়। লক্ষ্যমাত্রা রেখে অনুব্রত মণ্ডলের নেতৃত্বে বোলপুরে জেলা প্রধান দলীয় কার্যালয়ে বৈঠক জেলা তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের। বৈঠকের হাজির, অনুব্রত মণ্ডল, তৃণমূলের জেলা শ্রমিক সংগঠনের সভাপতি ত্রিদীপ ভট্টাচার্য, তৃণমূলের জেলা সহ-সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায়, প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক গদাধর হাজরা, এছাড়াও তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের জেলার ব্লক, টাউন সভাপতিরা।
১৯৯৩ সাল, বামেদের সরকার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যুব কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি। সচিত্র ভোটার কার্ড, স্বচ্ছ নির্বাচনের দাবিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে মহাকরণ অভিযান। অভিযোগ, বাম সরকারের পুলিশের নির্বিচারে গুলিতে মৃত্যু হয় ১৩ জন কর্মীর। তারপর থেকেই তৃণমূল কংগ্রেস একুশে জুলাই শহীদ দিবস পালন করে ধর্মতলায়।
এ রাজ্যে রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ জেলা বীরভূম। বীরভূম থেকে কত পরিমানে তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা যাবেন একুশের সভায় ? সেই লক্ষ্যমাত্রা রেখে জেলা তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের বৈঠক হয়ে গেল বোলপুরে। নেতৃত্বে অনুব্রত মণ্ডল।
জেলা তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের সভাপতি ত্রিদিব ভট্টাচার্য বলেন, একুশে জুলাই তৃণমূলের শহীদ দিবস। প্রস্তুতি পর্যায়ে শ্রমিক সংগঠনের তরফ থেকে বৈঠক করা হলো। অনুব্রত মণ্ডলের নেতৃত্বে, জেলা তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের ব্লক থেকে শুরু করে টাউন সভাপতিরা ছিলেন। আমরা ফেস্টুন, ব্যানার, দলীয় পতাকা নিয়ে প্রচার শুরু করে দিয়েছি। তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রচুর পরিমাণে কর্মী সমর্থকরা একুশের শহীদ দিবসে যোগ দেবেন।