একটানা ভারী বর্ষণ। গত কয়েক দিনে ষাট জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। এরমধ্যে ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু হয়েছে ৩৭ জনের। কুড়িজনের বেশি মানুষ ধসে চাপা পড়ে গিয়েছে বলে অনুমান। প্রবল বৃষ্টিতে উদ্ধার কাজ ও ব্যাহত। এই পরিস্থিতি এখন হিমাচল প্রদেশে।
বৃষ্টির জন্য বহু জেলায় স্কুল বাড়ি ভাসছে। অনেক স্কুলে ক্লাসরুমে জল ঢুকে গিয়েছে। ধসে রাস্তা ভেঙে গিয়েছে। বাইশটি রাস্তার প্রায় কোন অস্তিত্বই নেই। প্রাথমিক অনুমান ৪০০ কোটি টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। যদিও এর পরিমাণ আরো বাড়বে। পাহাড় থেকে বড় বড় পাথর নিচে পড়ে পড়ায় বহু রাস্তা ভেঙ্গে গিয়েছে। কোথাও আবার ধসে আটকে গিয়েছে রাস্তা। চন্ডিগড় থেকে মালানি যাওয়ার রাস্তা পুরোপুরি বন্ধ।
থালৌ, লারজি,মান্ডি যাওয়ার রাস্তায় পরপর দাঁড়িয়ে রয়েছে গাড়ি। স্কুল বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বন্ধ রাখা হয়েছে কলেজও।এই প্রাকৃতিক বিপর্যয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর সব পরীক্ষা স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে। উদ্ধার কাজের জন্য এন ডি আর এফ বাহিনীকে নামানো হয়েছে। কিন্তু রাস্তা বহু জায়গায় ভেঙে যাওয়ায় উদ্ধার কাজ ব্যাহত হচ্ছে।