প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় শান্তি ফেরাতে সীমান্ত পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনা নিয়ে গত ২৫ অক্টোবর আলোচনা সারল দুই দেশের সেনাকর্তারা। দুই দেশের সেনা পর্যায়ের এই বৈঠক ইতিবাচক হয়েছে বলে জানিয়েছে চিন। বেজিং সূত্রে খবর, দু’পক্ষের মধ্যে অত্যন্ত ‘অ্যাক্টিভ এবং ইন-ডেপথ’ অর্থাৎ সবিস্তারে আলোচনা হয়েছে।
চলতি বছর চিনে সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের সম্মেলনের পর ভারত ও চিনের কূটনৈতিক সম্পর্ক নয়া গতি পেয়েছে। দুই দেশের মধ্যে চালু হয়েছে সরাসরি বিমান পরিষেবা। প্রধানমন্ত্রী মোদি ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বৈঠক ও কূটনৈতিক সম্পর্কের উন্নতির পর সীমান্ত সমস্যা কাটাতে উদ্যোগী হয় সেনা।
চিনের বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, ভারতের পক্ষ থেকেই এই বৈঠকের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। সেইমতো ২৫ অক্টোবর নির্ধারিত জায়গায় আলোচনায় বসেন দুই দেশের সেনা কর্তারা। সেখানেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, লাদাখ সীমান্তে শান্তি ও স্থিতাবস্থা বজায় রাখবে দুই দেশ।





